ঢাকা ১১:৩৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ২৬ কার্তিক ১৪৩২
সংবাদ শিরোনাম :
Logo জুড়ীতে ছাত্রশিবিরের নবীনবরণ ও ক্যারিয়ার গাইডলাইন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত। Logo নভেম্বর-ডিসেম্বরে ফিরছেন তারেক রহমান, হবেন প্রধানমন্ত্রী: হুমায়ূন কবির Logo জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি চায় জামায়াত Logo ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল, অক্টোবর পর্যন্ত নতুন ভোটার: ইসি Logo বিকালে চাঁদাবাজি নিয়ে লাইভ, রাতে প্রকাশ্যে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা Logo বৈষম্যবিরোধী মামলায় জুড়ীর ফুলতলা ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার Logo জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, প্রকাশ যেকোনও দিন Logo জুড়ীতে সেফটি ট্যাংক থেকে মানি বেগ তুলতে গিয়ে নিহত ১ ,আহত ১ Logo জুড়ীতে ইসলামী ছাত্রশিবিরের কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত Logo নৈতিক শিক্ষা মানুষকে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলে -গোলজার আহমদ হেলাল

প্রধান শিক্ষিকার বদলির খবরে মিষ্টি বিতরণ করলে অভিভাবকরা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:১৩:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ১৯৭০ বার পড়া হয়েছে

মোল্লা আজিজুল বরিশাল ব্যুরো প্রধানঃ

বরিশাল নগরীর ৪ নং ওয়ার্ডের আমানগঞ্জ এলাকায় অবস্থিত ৮৩ নং মাহমুদিয়া সঃ প্রাঃ বিদ্যালয়ের মাঠে জড়ো হয়ে বিতর্কিত প্রধান শিক্ষিকা মাহমুদা খাতুনের স্টান্ড-রিলিজের খবরে ১৪ তারিখ রবিবার সকালে অভিভাবকগণ পরস্পরের মধ্যে মিষ্টি বিতরণ করেছেন।
বিদ্যালয়ে বিভিন্ন অভিযোগ ও অনিয়মের দায়ে মাহমুদা খাতুনের শাস্তিমূলক বদলির আদেশটি বরিশাল বিভাগীয় উপ-পরিচালক, প্রাথমিক শিক্ষা নিলুফার ইয়াসমিন গত ০৪ জানুয়ারী ২০২৪ তারিখে স্বাক্ষর করেন এবং উক্ত আদেশে ১০ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখের মধ্যে মাহমুদা খাতুনকে সকল দায়-দায়িত্ব হস্তান্তর করার কথা বলা হয় এবং ১১ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখ থেকে মাহমুদা খাতুন অবমুক্ত বলে গণ্য হবে।
এমন আনন্দের খবর শুনে বিদ্যালয়ের অভিভাবক ও এলাকাবাসীর মধ্যে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফিরে এসেছে। একাধিক অভিভাবকগণ বলেন, অদক্ষতা, স্বেচ্ছাচারিতা, দায়িত্বে অবহেলা, আর্থিক অনিয়ম, উশৃঙ্খল আচরণ সহ এমন কোনো অভিযোগ নেই যেটা মাহমুদা খাতুনের নেই। মাহমুদা খাতুনকে এইবার নিয়ে দ্বিতীয়বার বদলীর আদেশ জারি করেছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

প্রধান শিক্ষিকার বদলির বিষয়ে উক্ত স্কুলের সভাপতি বলেন,স্কুলে বিভিন্ন অনিয়ম ও সেচ্ছাচারিতার দায়ে তার নামে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ দেয়া হয়েছিল তারই প্রেক্ষিতে হয়তো তাকে শাস্তিমূলক বদলি করা হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, ২০২৩ সালের ০৮ মে তারিখে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কর্তৃক স্বাক্ষরিত তাঁর প্রথম প্রশাসনিক বদলির আদেশ জারি করা হয় যেখানে তাকে বরিশাল সদর উপজেলার নরকাঠি সঃ প্রাঃ বিদ্যালয়ে বদলী করা হয়। তখনও তাঁর বদলির খবরে অভিভাবকদের মধ্যে স্বস্তি এসেছিলো কিন্তু তিনি কোনো এক অদৃশ্য ক্ষমতার জোরে সেই আদেশ ৫ দিনের মাথায় বাতিল করান।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

প্রধান শিক্ষিকার বদলির খবরে মিষ্টি বিতরণ করলে অভিভাবকরা

আপডেট সময় : ১১:১৩:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৪

মোল্লা আজিজুল বরিশাল ব্যুরো প্রধানঃ

বরিশাল নগরীর ৪ নং ওয়ার্ডের আমানগঞ্জ এলাকায় অবস্থিত ৮৩ নং মাহমুদিয়া সঃ প্রাঃ বিদ্যালয়ের মাঠে জড়ো হয়ে বিতর্কিত প্রধান শিক্ষিকা মাহমুদা খাতুনের স্টান্ড-রিলিজের খবরে ১৪ তারিখ রবিবার সকালে অভিভাবকগণ পরস্পরের মধ্যে মিষ্টি বিতরণ করেছেন।
বিদ্যালয়ে বিভিন্ন অভিযোগ ও অনিয়মের দায়ে মাহমুদা খাতুনের শাস্তিমূলক বদলির আদেশটি বরিশাল বিভাগীয় উপ-পরিচালক, প্রাথমিক শিক্ষা নিলুফার ইয়াসমিন গত ০৪ জানুয়ারী ২০২৪ তারিখে স্বাক্ষর করেন এবং উক্ত আদেশে ১০ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখের মধ্যে মাহমুদা খাতুনকে সকল দায়-দায়িত্ব হস্তান্তর করার কথা বলা হয় এবং ১১ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখ থেকে মাহমুদা খাতুন অবমুক্ত বলে গণ্য হবে।
এমন আনন্দের খবর শুনে বিদ্যালয়ের অভিভাবক ও এলাকাবাসীর মধ্যে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফিরে এসেছে। একাধিক অভিভাবকগণ বলেন, অদক্ষতা, স্বেচ্ছাচারিতা, দায়িত্বে অবহেলা, আর্থিক অনিয়ম, উশৃঙ্খল আচরণ সহ এমন কোনো অভিযোগ নেই যেটা মাহমুদা খাতুনের নেই। মাহমুদা খাতুনকে এইবার নিয়ে দ্বিতীয়বার বদলীর আদেশ জারি করেছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

প্রধান শিক্ষিকার বদলির বিষয়ে উক্ত স্কুলের সভাপতি বলেন,স্কুলে বিভিন্ন অনিয়ম ও সেচ্ছাচারিতার দায়ে তার নামে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ দেয়া হয়েছিল তারই প্রেক্ষিতে হয়তো তাকে শাস্তিমূলক বদলি করা হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, ২০২৩ সালের ০৮ মে তারিখে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কর্তৃক স্বাক্ষরিত তাঁর প্রথম প্রশাসনিক বদলির আদেশ জারি করা হয় যেখানে তাকে বরিশাল সদর উপজেলার নরকাঠি সঃ প্রাঃ বিদ্যালয়ে বদলী করা হয়। তখনও তাঁর বদলির খবরে অভিভাবকদের মধ্যে স্বস্তি এসেছিলো কিন্তু তিনি কোনো এক অদৃশ্য ক্ষমতার জোরে সেই আদেশ ৫ দিনের মাথায় বাতিল করান।