ঢাকা ১১:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ১১ বৈশাখ ১৪৩২
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মনাকষা সীমান্ত হতে আসামীসহ অবৈধ ভারতীয় মোবাইল আটক। Logo কাঠের তৈরি ব্যতিক্রমী গাড়ি: কুমিল্লার লিটনের সৃষ্টিশীলতার দৃষ্টান্ত Logo শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ঘটনায় ৪ আইনজীবী কারাগারে, পচাঁ ডিম মেরে লাঞ্চিত Logo স্ত্রীর মর্যাদার দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক তরুণীর মৌলভীবাজারে অনশন Logo চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দিলো স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশন Logo রিজার্ভ বেড়ে পৌনে ২৭ বিলিয়ন ডলার Logo কামালগঞ্জে ইয়াবাসহ ০১ জন আটক Logo দুই ছাত্র উপদেষ্টার পদত্যাগ জরুরি, ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে হবে: নুরুল হক Logo মাতৃ ও শিশুস্বাস্থ্য সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা Logo সিলেট নগরীতে যুবকের ঝুলন্ত লা’শ উদ্ধার

টাঙ্গাইলের মধুপুরে এমডি-২ জাতের আনারসের চারা বিতরণের শুভ উদ্বোধন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:৪২:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ১৮৭০ বার পড়া হয়েছে

আঃ হামিদ মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ

টাঙ্গাইলের মধুপুরে ফিলিপাইন থেকে আমদানিকৃত এমডি-২ সুপার সুইট জাতের আনারসের চারা চাষিদের মাঝে বিতরণের শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার (৩ রা জানুয়ারী) সকালে মধুপুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে ওই চারা বিতরণ অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করা হয়। মধুপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাদিকুর রহমান সবুজ এর সভাপতিত্বে বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ মো.ছরোয়ার আলম খান আবু।
এসময় উপস্হিত ছিলেন মধুপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আল মামুন রাসেল,কৃষিসম্প্রসারণ কর্মকর্তা শাহরিয়া ইভা সহ বিভিন্ন ইউনিয়নের উপ-সহকারী কৃষিকর্মকর্তাগন,কৃষক, কৃষাণীরা।
এ সময় ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় ফিলিপাইন থেকে আমদানিকৃত এমডি -২ সুপার সুইট জাতের চারা আনারস উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ১৫২ জন কৃষকের মাঝে ৩৪২০০০টি চারা বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। প্রতি কৃষক অর্ধ বিঘার জন্য ২২৫০ টি করে চারা পাবেন বলে জানান, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আল-মামুন রাসেল।
প্রকাশ, মধুপুর গড়াঞ্চলে এমডি-২ সুপার সুইট জাতের আনারসের চাষ ও ফলন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ১৫ থেকে ১৮ মাসে পরিপক্ব হওয়া
এ আনারসের চারা বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত জমিতে লাগানো যায়।
এ জাতের একটি আনারসের গাছ থেকে ২-৩টি চারা হয়। প্রতিটি দেড় থেকে দুই কেজি ওজনের এই জাতের আনারস সবগুলো একই সাইজের হয়ে থাকে। দেশে প্রচলিত যেসব জাতের আনারস পাওয়া যায় তা থেকে এমডি-২ সুপার সুইট জাতের আনারসে চারগুণ বেশি ভিটামিন সি রয়েছে। ফল পাকার পর দীর্ঘ সময় সংরক্ষণ করে রাখা যায়- নষ্ট হয় না।
ফলের চোখ বাইরে বা ভাসা থাকায় এ জাতের আনারসের ভক্ষণযোগ্য বা খাওয়ার যোগ্য অংশের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। রপ্তানিপণ্য হিসেবে এ জাতের আনারস অনেক বেশি লাভজনক।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

টাঙ্গাইলের মধুপুরে এমডি-২ জাতের আনারসের চারা বিতরণের শুভ উদ্বোধন

আপডেট সময় : ০২:৪২:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৪

আঃ হামিদ মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ

টাঙ্গাইলের মধুপুরে ফিলিপাইন থেকে আমদানিকৃত এমডি-২ সুপার সুইট জাতের আনারসের চারা চাষিদের মাঝে বিতরণের শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার (৩ রা জানুয়ারী) সকালে মধুপুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে ওই চারা বিতরণ অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করা হয়। মধুপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাদিকুর রহমান সবুজ এর সভাপতিত্বে বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ মো.ছরোয়ার আলম খান আবু।
এসময় উপস্হিত ছিলেন মধুপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আল মামুন রাসেল,কৃষিসম্প্রসারণ কর্মকর্তা শাহরিয়া ইভা সহ বিভিন্ন ইউনিয়নের উপ-সহকারী কৃষিকর্মকর্তাগন,কৃষক, কৃষাণীরা।
এ সময় ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় ফিলিপাইন থেকে আমদানিকৃত এমডি -২ সুপার সুইট জাতের চারা আনারস উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ১৫২ জন কৃষকের মাঝে ৩৪২০০০টি চারা বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। প্রতি কৃষক অর্ধ বিঘার জন্য ২২৫০ টি করে চারা পাবেন বলে জানান, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আল-মামুন রাসেল।
প্রকাশ, মধুপুর গড়াঞ্চলে এমডি-২ সুপার সুইট জাতের আনারসের চাষ ও ফলন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ১৫ থেকে ১৮ মাসে পরিপক্ব হওয়া
এ আনারসের চারা বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত জমিতে লাগানো যায়।
এ জাতের একটি আনারসের গাছ থেকে ২-৩টি চারা হয়। প্রতিটি দেড় থেকে দুই কেজি ওজনের এই জাতের আনারস সবগুলো একই সাইজের হয়ে থাকে। দেশে প্রচলিত যেসব জাতের আনারস পাওয়া যায় তা থেকে এমডি-২ সুপার সুইট জাতের আনারসে চারগুণ বেশি ভিটামিন সি রয়েছে। ফল পাকার পর দীর্ঘ সময় সংরক্ষণ করে রাখা যায়- নষ্ট হয় না।
ফলের চোখ বাইরে বা ভাসা থাকায় এ জাতের আনারসের ভক্ষণযোগ্য বা খাওয়ার যোগ্য অংশের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। রপ্তানিপণ্য হিসেবে এ জাতের আনারস অনেক বেশি লাভজনক।