ঢাকা ০৯:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
সংবাদ শিরোনাম :
Logo জুড়ীতে ছাত্রশিবিরের নবীনবরণ ও ক্যারিয়ার গাইডলাইন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত। Logo নভেম্বর-ডিসেম্বরে ফিরছেন তারেক রহমান, হবেন প্রধানমন্ত্রী: হুমায়ূন কবির Logo জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি চায় জামায়াত Logo ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল, অক্টোবর পর্যন্ত নতুন ভোটার: ইসি Logo বিকালে চাঁদাবাজি নিয়ে লাইভ, রাতে প্রকাশ্যে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা Logo বৈষম্যবিরোধী মামলায় জুড়ীর ফুলতলা ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার Logo জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, প্রকাশ যেকোনও দিন Logo জুড়ীতে সেফটি ট্যাংক থেকে মানি বেগ তুলতে গিয়ে নিহত ১ ,আহত ১ Logo জুড়ীতে ইসলামী ছাত্রশিবিরের কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত Logo নৈতিক শিক্ষা মানুষকে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলে -গোলজার আহমদ হেলাল

টাঙ্গাইলের মধুপুরে এমডি-২ জাতের আনারসের চারা বিতরণের শুভ উদ্বোধন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:৪২:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ১৯৭০ বার পড়া হয়েছে

আঃ হামিদ মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ

টাঙ্গাইলের মধুপুরে ফিলিপাইন থেকে আমদানিকৃত এমডি-২ সুপার সুইট জাতের আনারসের চারা চাষিদের মাঝে বিতরণের শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার (৩ রা জানুয়ারী) সকালে মধুপুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে ওই চারা বিতরণ অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করা হয়। মধুপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাদিকুর রহমান সবুজ এর সভাপতিত্বে বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ মো.ছরোয়ার আলম খান আবু।
এসময় উপস্হিত ছিলেন মধুপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আল মামুন রাসেল,কৃষিসম্প্রসারণ কর্মকর্তা শাহরিয়া ইভা সহ বিভিন্ন ইউনিয়নের উপ-সহকারী কৃষিকর্মকর্তাগন,কৃষক, কৃষাণীরা।
এ সময় ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় ফিলিপাইন থেকে আমদানিকৃত এমডি -২ সুপার সুইট জাতের চারা আনারস উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ১৫২ জন কৃষকের মাঝে ৩৪২০০০টি চারা বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। প্রতি কৃষক অর্ধ বিঘার জন্য ২২৫০ টি করে চারা পাবেন বলে জানান, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আল-মামুন রাসেল।
প্রকাশ, মধুপুর গড়াঞ্চলে এমডি-২ সুপার সুইট জাতের আনারসের চাষ ও ফলন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ১৫ থেকে ১৮ মাসে পরিপক্ব হওয়া
এ আনারসের চারা বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত জমিতে লাগানো যায়।
এ জাতের একটি আনারসের গাছ থেকে ২-৩টি চারা হয়। প্রতিটি দেড় থেকে দুই কেজি ওজনের এই জাতের আনারস সবগুলো একই সাইজের হয়ে থাকে। দেশে প্রচলিত যেসব জাতের আনারস পাওয়া যায় তা থেকে এমডি-২ সুপার সুইট জাতের আনারসে চারগুণ বেশি ভিটামিন সি রয়েছে। ফল পাকার পর দীর্ঘ সময় সংরক্ষণ করে রাখা যায়- নষ্ট হয় না।
ফলের চোখ বাইরে বা ভাসা থাকায় এ জাতের আনারসের ভক্ষণযোগ্য বা খাওয়ার যোগ্য অংশের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। রপ্তানিপণ্য হিসেবে এ জাতের আনারস অনেক বেশি লাভজনক।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

টাঙ্গাইলের মধুপুরে এমডি-২ জাতের আনারসের চারা বিতরণের শুভ উদ্বোধন

আপডেট সময় : ০২:৪২:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৪

আঃ হামিদ মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ

টাঙ্গাইলের মধুপুরে ফিলিপাইন থেকে আমদানিকৃত এমডি-২ সুপার সুইট জাতের আনারসের চারা চাষিদের মাঝে বিতরণের শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার (৩ রা জানুয়ারী) সকালে মধুপুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে ওই চারা বিতরণ অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করা হয়। মধুপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাদিকুর রহমান সবুজ এর সভাপতিত্বে বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ মো.ছরোয়ার আলম খান আবু।
এসময় উপস্হিত ছিলেন মধুপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আল মামুন রাসেল,কৃষিসম্প্রসারণ কর্মকর্তা শাহরিয়া ইভা সহ বিভিন্ন ইউনিয়নের উপ-সহকারী কৃষিকর্মকর্তাগন,কৃষক, কৃষাণীরা।
এ সময় ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় ফিলিপাইন থেকে আমদানিকৃত এমডি -২ সুপার সুইট জাতের চারা আনারস উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ১৫২ জন কৃষকের মাঝে ৩৪২০০০টি চারা বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। প্রতি কৃষক অর্ধ বিঘার জন্য ২২৫০ টি করে চারা পাবেন বলে জানান, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আল-মামুন রাসেল।
প্রকাশ, মধুপুর গড়াঞ্চলে এমডি-২ সুপার সুইট জাতের আনারসের চাষ ও ফলন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ১৫ থেকে ১৮ মাসে পরিপক্ব হওয়া
এ আনারসের চারা বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত জমিতে লাগানো যায়।
এ জাতের একটি আনারসের গাছ থেকে ২-৩টি চারা হয়। প্রতিটি দেড় থেকে দুই কেজি ওজনের এই জাতের আনারস সবগুলো একই সাইজের হয়ে থাকে। দেশে প্রচলিত যেসব জাতের আনারস পাওয়া যায় তা থেকে এমডি-২ সুপার সুইট জাতের আনারসে চারগুণ বেশি ভিটামিন সি রয়েছে। ফল পাকার পর দীর্ঘ সময় সংরক্ষণ করে রাখা যায়- নষ্ট হয় না।
ফলের চোখ বাইরে বা ভাসা থাকায় এ জাতের আনারসের ভক্ষণযোগ্য বা খাওয়ার যোগ্য অংশের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। রপ্তানিপণ্য হিসেবে এ জাতের আনারস অনেক বেশি লাভজনক।