ঢাকা ১০:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
সংবাদ শিরোনাম :
Logo রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারীর বাবার দাফন সম্পন্ন Logo আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের দাবিতে মধ্যরাতে উত্তাল সিলেট Logo রাষ্ট্রদূত মুসফিকুল ফজল আনসারীর পিতার মৃত্যুতে মিফতাহ সিদ্দিকীর শোক প্রকাশ Logo পল্টনে ভবনে আগুন: প্রায় ৪ ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে Logo আর্সেনাল ম্যাচের ১০ জনকে বেঞ্চে রেখে লিগে টানা হার পিএসজির Logo সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয় ২ জন: প্রতিবেদন Logo খালেদা জিয়া ঢাকায় পৌঁছাবেন মঙ্গলবার Logo ফুলবাড়ীতে দুই একর জমির ধান নষ্ট করে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। Logo শ্রীমঙ্গলে সাংবাদিকদের সাথে বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মোঃ মুজিবুর রহমান চৌধুরী এর মতবিনিময় সভা Logo অনিয়মের অভিযোগে তিন ইউনিয়নে বিএনপি সম্মেলন স্থগিত

প্রধান শিক্ষিকার বদলির খবরে মিষ্টি বিতরণ করলে অভিভাবকরা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:১৩:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ১৮৬৫ বার পড়া হয়েছে

মোল্লা আজিজুল বরিশাল ব্যুরো প্রধানঃ

বরিশাল নগরীর ৪ নং ওয়ার্ডের আমানগঞ্জ এলাকায় অবস্থিত ৮৩ নং মাহমুদিয়া সঃ প্রাঃ বিদ্যালয়ের মাঠে জড়ো হয়ে বিতর্কিত প্রধান শিক্ষিকা মাহমুদা খাতুনের স্টান্ড-রিলিজের খবরে ১৪ তারিখ রবিবার সকালে অভিভাবকগণ পরস্পরের মধ্যে মিষ্টি বিতরণ করেছেন।
বিদ্যালয়ে বিভিন্ন অভিযোগ ও অনিয়মের দায়ে মাহমুদা খাতুনের শাস্তিমূলক বদলির আদেশটি বরিশাল বিভাগীয় উপ-পরিচালক, প্রাথমিক শিক্ষা নিলুফার ইয়াসমিন গত ০৪ জানুয়ারী ২০২৪ তারিখে স্বাক্ষর করেন এবং উক্ত আদেশে ১০ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখের মধ্যে মাহমুদা খাতুনকে সকল দায়-দায়িত্ব হস্তান্তর করার কথা বলা হয় এবং ১১ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখ থেকে মাহমুদা খাতুন অবমুক্ত বলে গণ্য হবে।
এমন আনন্দের খবর শুনে বিদ্যালয়ের অভিভাবক ও এলাকাবাসীর মধ্যে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফিরে এসেছে। একাধিক অভিভাবকগণ বলেন, অদক্ষতা, স্বেচ্ছাচারিতা, দায়িত্বে অবহেলা, আর্থিক অনিয়ম, উশৃঙ্খল আচরণ সহ এমন কোনো অভিযোগ নেই যেটা মাহমুদা খাতুনের নেই। মাহমুদা খাতুনকে এইবার নিয়ে দ্বিতীয়বার বদলীর আদেশ জারি করেছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

প্রধান শিক্ষিকার বদলির বিষয়ে উক্ত স্কুলের সভাপতি বলেন,স্কুলে বিভিন্ন অনিয়ম ও সেচ্ছাচারিতার দায়ে তার নামে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ দেয়া হয়েছিল তারই প্রেক্ষিতে হয়তো তাকে শাস্তিমূলক বদলি করা হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, ২০২৩ সালের ০৮ মে তারিখে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কর্তৃক স্বাক্ষরিত তাঁর প্রথম প্রশাসনিক বদলির আদেশ জারি করা হয় যেখানে তাকে বরিশাল সদর উপজেলার নরকাঠি সঃ প্রাঃ বিদ্যালয়ে বদলী করা হয়। তখনও তাঁর বদলির খবরে অভিভাবকদের মধ্যে স্বস্তি এসেছিলো কিন্তু তিনি কোনো এক অদৃশ্য ক্ষমতার জোরে সেই আদেশ ৫ দিনের মাথায় বাতিল করান।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

প্রধান শিক্ষিকার বদলির খবরে মিষ্টি বিতরণ করলে অভিভাবকরা

আপডেট সময় : ১১:১৩:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৪

মোল্লা আজিজুল বরিশাল ব্যুরো প্রধানঃ

বরিশাল নগরীর ৪ নং ওয়ার্ডের আমানগঞ্জ এলাকায় অবস্থিত ৮৩ নং মাহমুদিয়া সঃ প্রাঃ বিদ্যালয়ের মাঠে জড়ো হয়ে বিতর্কিত প্রধান শিক্ষিকা মাহমুদা খাতুনের স্টান্ড-রিলিজের খবরে ১৪ তারিখ রবিবার সকালে অভিভাবকগণ পরস্পরের মধ্যে মিষ্টি বিতরণ করেছেন।
বিদ্যালয়ে বিভিন্ন অভিযোগ ও অনিয়মের দায়ে মাহমুদা খাতুনের শাস্তিমূলক বদলির আদেশটি বরিশাল বিভাগীয় উপ-পরিচালক, প্রাথমিক শিক্ষা নিলুফার ইয়াসমিন গত ০৪ জানুয়ারী ২০২৪ তারিখে স্বাক্ষর করেন এবং উক্ত আদেশে ১০ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখের মধ্যে মাহমুদা খাতুনকে সকল দায়-দায়িত্ব হস্তান্তর করার কথা বলা হয় এবং ১১ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখ থেকে মাহমুদা খাতুন অবমুক্ত বলে গণ্য হবে।
এমন আনন্দের খবর শুনে বিদ্যালয়ের অভিভাবক ও এলাকাবাসীর মধ্যে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফিরে এসেছে। একাধিক অভিভাবকগণ বলেন, অদক্ষতা, স্বেচ্ছাচারিতা, দায়িত্বে অবহেলা, আর্থিক অনিয়ম, উশৃঙ্খল আচরণ সহ এমন কোনো অভিযোগ নেই যেটা মাহমুদা খাতুনের নেই। মাহমুদা খাতুনকে এইবার নিয়ে দ্বিতীয়বার বদলীর আদেশ জারি করেছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

প্রধান শিক্ষিকার বদলির বিষয়ে উক্ত স্কুলের সভাপতি বলেন,স্কুলে বিভিন্ন অনিয়ম ও সেচ্ছাচারিতার দায়ে তার নামে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ দেয়া হয়েছিল তারই প্রেক্ষিতে হয়তো তাকে শাস্তিমূলক বদলি করা হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, ২০২৩ সালের ০৮ মে তারিখে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কর্তৃক স্বাক্ষরিত তাঁর প্রথম প্রশাসনিক বদলির আদেশ জারি করা হয় যেখানে তাকে বরিশাল সদর উপজেলার নরকাঠি সঃ প্রাঃ বিদ্যালয়ে বদলী করা হয়। তখনও তাঁর বদলির খবরে অভিভাবকদের মধ্যে স্বস্তি এসেছিলো কিন্তু তিনি কোনো এক অদৃশ্য ক্ষমতার জোরে সেই আদেশ ৫ দিনের মাথায় বাতিল করান।