ঢাকা ০৯:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
সংবাদ শিরোনাম :
Logo রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারীর বাবার দাফন সম্পন্ন Logo আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের দাবিতে মধ্যরাতে উত্তাল সিলেট Logo রাষ্ট্রদূত মুসফিকুল ফজল আনসারীর পিতার মৃত্যুতে মিফতাহ সিদ্দিকীর শোক প্রকাশ Logo পল্টনে ভবনে আগুন: প্রায় ৪ ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে Logo আর্সেনাল ম্যাচের ১০ জনকে বেঞ্চে রেখে লিগে টানা হার পিএসজির Logo সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয় ২ জন: প্রতিবেদন Logo খালেদা জিয়া ঢাকায় পৌঁছাবেন মঙ্গলবার Logo ফুলবাড়ীতে দুই একর জমির ধান নষ্ট করে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। Logo শ্রীমঙ্গলে সাংবাদিকদের সাথে বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মোঃ মুজিবুর রহমান চৌধুরী এর মতবিনিময় সভা Logo অনিয়মের অভিযোগে তিন ইউনিয়নে বিএনপি সম্মেলন স্থগিত

টাঙ্গাইলের মধুপুরে এমডি-২ জাতের আনারসের চারা বিতরণের শুভ উদ্বোধন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:৪২:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ১৮৭৬ বার পড়া হয়েছে

আঃ হামিদ মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ

টাঙ্গাইলের মধুপুরে ফিলিপাইন থেকে আমদানিকৃত এমডি-২ সুপার সুইট জাতের আনারসের চারা চাষিদের মাঝে বিতরণের শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার (৩ রা জানুয়ারী) সকালে মধুপুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে ওই চারা বিতরণ অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করা হয়। মধুপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাদিকুর রহমান সবুজ এর সভাপতিত্বে বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ মো.ছরোয়ার আলম খান আবু।
এসময় উপস্হিত ছিলেন মধুপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আল মামুন রাসেল,কৃষিসম্প্রসারণ কর্মকর্তা শাহরিয়া ইভা সহ বিভিন্ন ইউনিয়নের উপ-সহকারী কৃষিকর্মকর্তাগন,কৃষক, কৃষাণীরা।
এ সময় ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় ফিলিপাইন থেকে আমদানিকৃত এমডি -২ সুপার সুইট জাতের চারা আনারস উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ১৫২ জন কৃষকের মাঝে ৩৪২০০০টি চারা বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। প্রতি কৃষক অর্ধ বিঘার জন্য ২২৫০ টি করে চারা পাবেন বলে জানান, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আল-মামুন রাসেল।
প্রকাশ, মধুপুর গড়াঞ্চলে এমডি-২ সুপার সুইট জাতের আনারসের চাষ ও ফলন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ১৫ থেকে ১৮ মাসে পরিপক্ব হওয়া
এ আনারসের চারা বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত জমিতে লাগানো যায়।
এ জাতের একটি আনারসের গাছ থেকে ২-৩টি চারা হয়। প্রতিটি দেড় থেকে দুই কেজি ওজনের এই জাতের আনারস সবগুলো একই সাইজের হয়ে থাকে। দেশে প্রচলিত যেসব জাতের আনারস পাওয়া যায় তা থেকে এমডি-২ সুপার সুইট জাতের আনারসে চারগুণ বেশি ভিটামিন সি রয়েছে। ফল পাকার পর দীর্ঘ সময় সংরক্ষণ করে রাখা যায়- নষ্ট হয় না।
ফলের চোখ বাইরে বা ভাসা থাকায় এ জাতের আনারসের ভক্ষণযোগ্য বা খাওয়ার যোগ্য অংশের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। রপ্তানিপণ্য হিসেবে এ জাতের আনারস অনেক বেশি লাভজনক।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

টাঙ্গাইলের মধুপুরে এমডি-২ জাতের আনারসের চারা বিতরণের শুভ উদ্বোধন

আপডেট সময় : ০২:৪২:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৪

আঃ হামিদ মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ

টাঙ্গাইলের মধুপুরে ফিলিপাইন থেকে আমদানিকৃত এমডি-২ সুপার সুইট জাতের আনারসের চারা চাষিদের মাঝে বিতরণের শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার (৩ রা জানুয়ারী) সকালে মধুপুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে ওই চারা বিতরণ অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করা হয়। মধুপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাদিকুর রহমান সবুজ এর সভাপতিত্বে বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ মো.ছরোয়ার আলম খান আবু।
এসময় উপস্হিত ছিলেন মধুপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আল মামুন রাসেল,কৃষিসম্প্রসারণ কর্মকর্তা শাহরিয়া ইভা সহ বিভিন্ন ইউনিয়নের উপ-সহকারী কৃষিকর্মকর্তাগন,কৃষক, কৃষাণীরা।
এ সময় ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় ফিলিপাইন থেকে আমদানিকৃত এমডি -২ সুপার সুইট জাতের চারা আনারস উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ১৫২ জন কৃষকের মাঝে ৩৪২০০০টি চারা বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। প্রতি কৃষক অর্ধ বিঘার জন্য ২২৫০ টি করে চারা পাবেন বলে জানান, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আল-মামুন রাসেল।
প্রকাশ, মধুপুর গড়াঞ্চলে এমডি-২ সুপার সুইট জাতের আনারসের চাষ ও ফলন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ১৫ থেকে ১৮ মাসে পরিপক্ব হওয়া
এ আনারসের চারা বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত জমিতে লাগানো যায়।
এ জাতের একটি আনারসের গাছ থেকে ২-৩টি চারা হয়। প্রতিটি দেড় থেকে দুই কেজি ওজনের এই জাতের আনারস সবগুলো একই সাইজের হয়ে থাকে। দেশে প্রচলিত যেসব জাতের আনারস পাওয়া যায় তা থেকে এমডি-২ সুপার সুইট জাতের আনারসে চারগুণ বেশি ভিটামিন সি রয়েছে। ফল পাকার পর দীর্ঘ সময় সংরক্ষণ করে রাখা যায়- নষ্ট হয় না।
ফলের চোখ বাইরে বা ভাসা থাকায় এ জাতের আনারসের ভক্ষণযোগ্য বা খাওয়ার যোগ্য অংশের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। রপ্তানিপণ্য হিসেবে এ জাতের আনারস অনেক বেশি লাভজনক।