ঢাকা ১১:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
সংবাদ শিরোনাম :
Logo রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারীর বাবার দাফন সম্পন্ন Logo আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের দাবিতে মধ্যরাতে উত্তাল সিলেট Logo রাষ্ট্রদূত মুসফিকুল ফজল আনসারীর পিতার মৃত্যুতে মিফতাহ সিদ্দিকীর শোক প্রকাশ Logo পল্টনে ভবনে আগুন: প্রায় ৪ ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে Logo আর্সেনাল ম্যাচের ১০ জনকে বেঞ্চে রেখে লিগে টানা হার পিএসজির Logo সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয় ২ জন: প্রতিবেদন Logo খালেদা জিয়া ঢাকায় পৌঁছাবেন মঙ্গলবার Logo ফুলবাড়ীতে দুই একর জমির ধান নষ্ট করে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। Logo শ্রীমঙ্গলে সাংবাদিকদের সাথে বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মোঃ মুজিবুর রহমান চৌধুরী এর মতবিনিময় সভা Logo অনিয়মের অভিযোগে তিন ইউনিয়নে বিএনপি সম্মেলন স্থগিত

শ্রমিক দল নেতার উপর বন্ধুক হামলা

গাজীপুর প্রতিনিধিঃ
  • আপডেট সময় : ১১:৫৪:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / ১৮৪৬ বার পড়া হয়েছে

গাজীপুরের, শ্রীপুর উপজেলা শ্রমিক দলের নেতা আসাদুজ্জামান নূর (মাসুম) এর উপর বন্ধুক হামলার ঘটনা ঘটেছে । গত শুক্রবার ৭ই ফেব্রুয়ারি রাত আনুমানিক দশটার দিকে। দুই থেকে তিনটা ফায়ার করা হয় তার উপর । দৌড়িয়ে পালিয়ে কোনমতে প্রাণ রক্ষা করে । শ্রমিক দল নেতা আসাদুজ্জামান নূর (মাসুম) ব্যক্তিগত প্রয়োজনে রাত দশটার দিকে বাসার বাহিরে যাই। কাজ সেরে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা হয়, । একদল সন্ত্রাসী অস্ত্র নিয়ে তার উপর হামলা করে, বলতে থাকে পাইছি পাইছি ধর। আজকে মেরে ফেলতে হবে, বলেই ফায়ার করে। ঘটনাটি ঘটে ঢাকা শেওড়া রেলগেট জমজম রোডের ভিতরে।
ঐসময় গুলির শব্দ শুনে আশেপাশে মানুষ আসে, ততক্ষণে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। অন্ধকার থাকাই কাউকে ভালো করে দেখতে পাইনি বলে চিনতে পারা যায়নি। মূলত শ্রমিক দল নেতা আসাদুজ্জামান নূর (মাসুম) কে প্রাণে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে এই হামলা চালানো হয়। জানা যায় শ্রমিক দল নেতা আসাদুজ্জামান নূর (মাসুম) হামলার দিন সারাদিনই নয়াপল্টন বিএনপি’র কার্যালয়ে দলীয় কার্যক্রমে ব্যস্ত ছিল। সে দলের সকল প্রোগ্রামে তার অনুসারীদের নিয়ে উপস্থিত থাকেন। প্রতিদিনই কোন না কোন প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করে থাকেন বলে জানা যায়। এতে করে ফ্যাসিস্ট সরকারের সন্ত্রাসী বাহিনী তাকে টার্গেট করে থাকতে পারে বলে শ্রমিকদল নেতা ধারণা করে। এই ঘটনার পর থেকে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে শ্রমিক দল নেতা আসাদুজ্জামান নূর (মাসুম)।

তিনি বলেন গুলি করে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যাওয়ার পর আমি ওইখানে যাই এবং গলির একটি খোসা ওখানে পাই এবং কুড়িয়ে হাতে নেই। উক্ত সন্ত্রাসী হামলার জন্য মামলাত প্রক্রিয়া দিন। উপস্থিত অনেকে বলেন বিভিন্ন জায়গায় বিএনপি’র বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের উপর এরকম সন্ত্রাসী হামলা চলছে। সরকার এইসব সন্ত্রাসীদের ধরে তাদের কাছ থেকে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করে আইনের আওতায় আনতে হবে। অন্যথায় সন্ত্রাস মুক্ত দেশ করা সম্ভব নয়। বিশেষ করে আওয়ামী অস্ত্রধারী চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করে এখনই হেফাজতে নেয়া জরুরী। উপজেলা শ্রমিক দলের পক্ষ থেকে শ্রমিক দল নেতা আসাদুজ্জামান নূর এর উপর সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। এই ঘটনার তদন্ত করে সন্ত্রাসীদের আইনের আওতার দাবি জানিয়ে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

শ্রমিক দল নেতার উপর বন্ধুক হামলা

আপডেট সময় : ১১:৫৪:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

গাজীপুরের, শ্রীপুর উপজেলা শ্রমিক দলের নেতা আসাদুজ্জামান নূর (মাসুম) এর উপর বন্ধুক হামলার ঘটনা ঘটেছে । গত শুক্রবার ৭ই ফেব্রুয়ারি রাত আনুমানিক দশটার দিকে। দুই থেকে তিনটা ফায়ার করা হয় তার উপর । দৌড়িয়ে পালিয়ে কোনমতে প্রাণ রক্ষা করে । শ্রমিক দল নেতা আসাদুজ্জামান নূর (মাসুম) ব্যক্তিগত প্রয়োজনে রাত দশটার দিকে বাসার বাহিরে যাই। কাজ সেরে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা হয়, । একদল সন্ত্রাসী অস্ত্র নিয়ে তার উপর হামলা করে, বলতে থাকে পাইছি পাইছি ধর। আজকে মেরে ফেলতে হবে, বলেই ফায়ার করে। ঘটনাটি ঘটে ঢাকা শেওড়া রেলগেট জমজম রোডের ভিতরে।
ঐসময় গুলির শব্দ শুনে আশেপাশে মানুষ আসে, ততক্ষণে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। অন্ধকার থাকাই কাউকে ভালো করে দেখতে পাইনি বলে চিনতে পারা যায়নি। মূলত শ্রমিক দল নেতা আসাদুজ্জামান নূর (মাসুম) কে প্রাণে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে এই হামলা চালানো হয়। জানা যায় শ্রমিক দল নেতা আসাদুজ্জামান নূর (মাসুম) হামলার দিন সারাদিনই নয়াপল্টন বিএনপি’র কার্যালয়ে দলীয় কার্যক্রমে ব্যস্ত ছিল। সে দলের সকল প্রোগ্রামে তার অনুসারীদের নিয়ে উপস্থিত থাকেন। প্রতিদিনই কোন না কোন প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করে থাকেন বলে জানা যায়। এতে করে ফ্যাসিস্ট সরকারের সন্ত্রাসী বাহিনী তাকে টার্গেট করে থাকতে পারে বলে শ্রমিকদল নেতা ধারণা করে। এই ঘটনার পর থেকে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে শ্রমিক দল নেতা আসাদুজ্জামান নূর (মাসুম)।

তিনি বলেন গুলি করে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যাওয়ার পর আমি ওইখানে যাই এবং গলির একটি খোসা ওখানে পাই এবং কুড়িয়ে হাতে নেই। উক্ত সন্ত্রাসী হামলার জন্য মামলাত প্রক্রিয়া দিন। উপস্থিত অনেকে বলেন বিভিন্ন জায়গায় বিএনপি’র বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের উপর এরকম সন্ত্রাসী হামলা চলছে। সরকার এইসব সন্ত্রাসীদের ধরে তাদের কাছ থেকে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করে আইনের আওতায় আনতে হবে। অন্যথায় সন্ত্রাস মুক্ত দেশ করা সম্ভব নয়। বিশেষ করে আওয়ামী অস্ত্রধারী চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করে এখনই হেফাজতে নেয়া জরুরী। উপজেলা শ্রমিক দলের পক্ষ থেকে শ্রমিক দল নেতা আসাদুজ্জামান নূর এর উপর সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। এই ঘটনার তদন্ত করে সন্ত্রাসীদের আইনের আওতার দাবি জানিয়ে।