ঢাকা ০৯:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
সংবাদ শিরোনাম :
Logo জুড়ীতে ছাত্রশিবিরের নবীনবরণ ও ক্যারিয়ার গাইডলাইন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত। Logo নভেম্বর-ডিসেম্বরে ফিরছেন তারেক রহমান, হবেন প্রধানমন্ত্রী: হুমায়ূন কবির Logo জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি চায় জামায়াত Logo ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল, অক্টোবর পর্যন্ত নতুন ভোটার: ইসি Logo বিকালে চাঁদাবাজি নিয়ে লাইভ, রাতে প্রকাশ্যে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা Logo বৈষম্যবিরোধী মামলায় জুড়ীর ফুলতলা ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার Logo জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, প্রকাশ যেকোনও দিন Logo জুড়ীতে সেফটি ট্যাংক থেকে মানি বেগ তুলতে গিয়ে নিহত ১ ,আহত ১ Logo জুড়ীতে ইসলামী ছাত্রশিবিরের কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত Logo নৈতিক শিক্ষা মানুষকে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলে -গোলজার আহমদ হেলাল

‘মায়ের ডাকের’ সানজিদার ভাইকে আটকের ঘটনায় আইএসপিআরের ব্যাখ্যা

জেড নিউজ ডেক্সঃ
  • আপডেট সময় : ১২:২৬:৪৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০২৪
  • / ১৯০৩ বার পড়া হয়েছে

সাইফুল ইসলাম শ্যামল (ছবি: সংগৃহীত)

গুমের শিকার ব্যক্তিদের সন্ধানে গঠিত ‘মায়ের ডাক’ সংগঠনের সমন্বয়ক সানজিদা ইসলাম তুলির বড় ভাই সাইফুল ইসলাম শ্যামলকে যৌথবাহিনীর আটকের ঘটনায় ব্যাখ্যা দিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর)। সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুর আড়াইটার দিকে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের শাহীনবাগের বাসা থেকে আটকের পর বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে আবার তাকে বাসায় দিয়ে যায় যৌথবাহিনী।

আইএসপিআর জানায়, রাজধানীর শাহীনবাগ এলাকা থেকে সাইফুল ইসলাম শ্যামল নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে একাধিক চাঁদাবাজির অভিযোগ ছিল। এ বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে বিকাল পৌনে ৩টার দিকে কাছের সেনাবাহিনী ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়। জিজ্ঞাসাবাদের পর ৪টা ৪০ মিনিটে তাকে তার নিজ বাসায় দিয়ে আসা হয়।

আইএসপিআরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পূর্ববর্তী তথ্য অনুযায়ী সাইফুল ইসলাম শ্যামলের বিরুদ্ধে অবৈধ অস্ত্র রাখার দায়ে রমনা থানায় একটি মামলা হয়েছিল। যার কারণে তিনি কারাভোগ করেছিলেন। এছাড়া আরেকটি মামলায় ২০১৬ সালে তিনি গ্রেফতার হয়েছিলেন বলে জানা যায়। সাইফুল ইসলাম শ্যামলের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট অভিযোগ থাকার কারণেই তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সেনাবাহিনী ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়।

এতে আরও বলা হয়, সাইফুল ইসলাম শ্যামল ‘মায়ের ডাক’ নামক সংগঠনের প্রধান সানজিদা ইসলাম তুলির বড় ভাই হওয়ায় বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের সংবাদ প্রচারিত হয়েছে। এক্ষেত্রে তার পারিবারিক পরিচয়কে প্রাধান্য দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ ধরনের অপপ্রচার অনাকাঙ্ক্ষিত। এছাড়াও তার সঙ্গে সেনাবাহিনীর অসৌজন্যমূলক আচরণের দাবিও ভিত্তিহীন। তাই সবাইকে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে প্রকৃত তথ্য প্রচারের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীকে সহযোগিতার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

‘মায়ের ডাকের’ সানজিদার ভাইকে আটকের ঘটনায় আইএসপিআরের ব্যাখ্যা

আপডেট সময় : ১২:২৬:৪৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০২৪

গুমের শিকার ব্যক্তিদের সন্ধানে গঠিত ‘মায়ের ডাক’ সংগঠনের সমন্বয়ক সানজিদা ইসলাম তুলির বড় ভাই সাইফুল ইসলাম শ্যামলকে যৌথবাহিনীর আটকের ঘটনায় ব্যাখ্যা দিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর)। সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুর আড়াইটার দিকে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের শাহীনবাগের বাসা থেকে আটকের পর বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে আবার তাকে বাসায় দিয়ে যায় যৌথবাহিনী।

আইএসপিআর জানায়, রাজধানীর শাহীনবাগ এলাকা থেকে সাইফুল ইসলাম শ্যামল নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে একাধিক চাঁদাবাজির অভিযোগ ছিল। এ বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে বিকাল পৌনে ৩টার দিকে কাছের সেনাবাহিনী ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়। জিজ্ঞাসাবাদের পর ৪টা ৪০ মিনিটে তাকে তার নিজ বাসায় দিয়ে আসা হয়।

আইএসপিআরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পূর্ববর্তী তথ্য অনুযায়ী সাইফুল ইসলাম শ্যামলের বিরুদ্ধে অবৈধ অস্ত্র রাখার দায়ে রমনা থানায় একটি মামলা হয়েছিল। যার কারণে তিনি কারাভোগ করেছিলেন। এছাড়া আরেকটি মামলায় ২০১৬ সালে তিনি গ্রেফতার হয়েছিলেন বলে জানা যায়। সাইফুল ইসলাম শ্যামলের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট অভিযোগ থাকার কারণেই তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সেনাবাহিনী ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়।

এতে আরও বলা হয়, সাইফুল ইসলাম শ্যামল ‘মায়ের ডাক’ নামক সংগঠনের প্রধান সানজিদা ইসলাম তুলির বড় ভাই হওয়ায় বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের সংবাদ প্রচারিত হয়েছে। এক্ষেত্রে তার পারিবারিক পরিচয়কে প্রাধান্য দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ ধরনের অপপ্রচার অনাকাঙ্ক্ষিত। এছাড়াও তার সঙ্গে সেনাবাহিনীর অসৌজন্যমূলক আচরণের দাবিও ভিত্তিহীন। তাই সবাইকে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে প্রকৃত তথ্য প্রচারের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীকে সহযোগিতার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো।